আরবী তারিখঃ এখন ৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি মুতাবিক, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রোজ বুধবার, সময় রাত ৯:০০ মিনিট

আকাবিরদের জীবন ও আদর্শ

হযরত আবু হানিফা রহ. এর ব্যাপারে রসুলুল্লাহ সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি বলেছিলেন?

বহুমাত্রিক মেধাবী ব্যক্তিদের মধ্যে একজন মনীষী হলেন ইমাম আযম আবু হানিফা (রহ.)। ইমাম যাহাবি যাকে পৃথিবীর সর্বাধিক মেধাসম্পন্ন ব্যক্তি বলে অভিহিত করেছেন। সাহাবায়ে কেরামের পর যাদের ব্যাপারে রসুলুল্লাহ (সা.)-এর ভবিষ্যদ্বাণী রয়েছে, ইমাম আযম আবু হানিফা (রহ.) তাঁদের অন্যতম। তিনি খায়রুল কুরুন তথা উত্তম যুগের মহামনীষীদের একজন। তাঁর উদ্ভাবিত ফিক্হশাস্ত্র ও হানাফী মাযহাব সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট মনীষীকর্তৃক […]

হযরত আবু হানিফা রহ. এর ব্যাপারে রসুলুল্লাহ সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি বলেছিলেন? Read More »

আল্লাহওয়ালাদের রু’ব رعب কোন প্রকারের ভয় বা গাম্ভীর্যতা?

আমাদের এলাকার একজন প্রবীণ আলেমে দ্বীন, দারুল উলুম দেওবন্দের সন্তান। একদিন তাঁর সাথে কোন একটা বিষয়ে মুযাকারা করতে গিয়ে রু’ব رعب (ভয়, গাম্ভীর্যতা) এর আলোচনা উঠে আসলো। তিনি আমার দিকে চেয়ে বললেনঃ -মাওলানা, কাঁধে রুমাল দিয়ে আর নাকটা ফুলিয়ে হাঁটার নাম রু’ব না। হুযুর আবার রেগে গিয়ে ধমক দেয় কিনা এই ভয়ে কেউ সামনে আসবে

আল্লাহওয়ালাদের রু’ব رعب কোন প্রকারের ভয় বা গাম্ভীর্যতা? Read More »

আকাবিরগন সংসদে গিয়ে কি করতেন?

পাকিস্তানের মুফতি মাহমুদ (রহঃ) মাঝেমধ্যে কেঁদে কেঁদে আল্লাহর কাছে জানতে চাইতেন! ইয়া আল্লাহ, এ আমার কোন গুনাহের সাজা যে তুমি আমাকে পার্লামেন্টে পর্যন্ত নিয়ে আসলে। যেখানে মেয়েরা তাদের বেপর্দা জাহির করে, যেখানে অহরহ মিথ্যা ও বানোয়াট বলা হয়, আমি সারা জীবন কোরান হদিসের দরস দিয়ে আসছি কেন তুমি আমাকে এমন সাজা দিচ্ছো.. ইতিমধ্যেই কাদিয়ানিদের খেলাপ

আকাবিরগন সংসদে গিয়ে কি করতেন? Read More »

দেওবন্দের ৫২ বছরের মুহতামিম ক্বারী তয়্যিব সাহেব রহ. এর হৃদয়গ্রাহী একটি ঘটনা

দারুল উলুম দেওবন্দের ৫২ বছরের সফল মুহতামিম ক্বারী তাইয়িব সাহেব (র.) তাঁর পিতা হাফেয মুহাম্মাদ আহমদ সাহেব (র.) ও কুরআন শরীফ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও শিক্ষনীয় একটি ঘটনা নিজ মুখে বর্ণনা করেন৷ হযরত বলেনঃ আমার আব্বাজান হাফেয মুহাম্মাদ আহমদ সাহেব (র.) ইন্তিকালের আনুমানিক ১৫/২০ দিন আগে আমাকে দারুল উলুম দেওবন্দের দারুল মাশওয়ারায় (পরামর্শে কক্ষ) নির্জনে ডাকলেন,

দেওবন্দের ৫২ বছরের মুহতামিম ক্বারী তয়্যিব সাহেব রহ. এর হৃদয়গ্রাহী একটি ঘটনা Read More »

আফগানিস্থান ও কাশ্মীরীরাও দেওবন্দকে নিজেদের কেন্দ্র মানে

২০১৫ সাল। আমাদের সাথে আফগানিস্তানের কিছু সাথীও দাওরায়ে হাদীস পড়েন। দারুল উলূম দেওবন্দের শায়খুল হাদীস মুফতী সাঈদ আহমদ পালনপুরী রহ. বুখারী শরীফের ক্লাস করাতে এলেন। হাদীসের মসনদে বসেই তিনি আমাদের বললেন, “তোমাদের আফগানিস্তানের এক সাথীর পিতা জিহাদের ময়দানে আমেরিকানদের আক্রমণে শহীদ হয়েছেন। তাঁর ২৮ জন ছেলে। কতককে নিয়ে তিনি সশস্ত্র সংগ্রাম করছেন, আর কয়েকজনকে পড়াশোনার

আফগানিস্থান ও কাশ্মীরীরাও দেওবন্দকে নিজেদের কেন্দ্র মানে Read More »

ইমাম আযম আবু হানিফা রহ. এর ব্যক্তিত্ব, -মুফতি মিজানুর রহমান নুমানী দা. বা.

ইমাম আযম আবি হানিফা রা. মহান সালেহিন সালাফদের একজন।তিনি ইমাম চতুষ্টয়ের একমাত্র ইমাম যিনি মহান সাহাবীদের সাক্ষাৎ লাভে তাবেঈদের কাতারে অধিষ্ঠিত হয়েছেন। أبو حنيفة النعمان 3 : أخلاقه وصفاته :اتصف أبو حنيفة بصفات تجعله في الذروة العليا بين العلماء، منها: أحد التابعين : يُعد الإمام أبو حنيفة تابعياً من التابعين، قال أبو حنيفة: «لقيت من

ইমাম আযম আবু হানিফা রহ. এর ব্যক্তিত্ব, -মুফতি মিজানুর রহমান নুমানী দা. বা. Read More »

ফকিহুল মিল্লাত মুফতি আবদুর রহমান রহ. এর অনেক অজানা কথা!

আল্লামা শফি রহ. এর দেওবন্দ এ পড়াশুনা হয়েছিল মুফতি সাহেবের হিম্মত আর মেহনতের উসিলায়। নানুপুরের শাইখুল হাদীস রহ. বলেন আবদুর রহমান হুজুর কিছু ছেলেদের দেওবন্দ নিয়ে যাবেন কথা হয়েছিল। নির্দিষ্ট দিনে সবাই এলে সাবার হাতে টিকেট বুঝিয়ে দেন। একটা ছেলে যে আগে বলেছিল যাবে – সে অস্বীকৃতি জানায়। খোজ নিয়ে দেখা গেল তার টাকার সমস্যা।

ফকিহুল মিল্লাত মুফতি আবদুর রহমান রহ. এর অনেক অজানা কথা! Read More »

শাইখুল হিন্দ রহ. ইলম আমলে উঁচু মাকামের অধিকারী ছিলেন

আল্লামা শাইখুল হিন্দ রাহিমাহুল্লাহু তাআলা ইলম আমলে ছিলেন উঁচু মাকামের অধিকারী৷ সর্বোচ্চ শিখরে৷ বিনয়েও ছিলেন তেমনি৷ হযরতের ঘটনা৷ বর্ণনা করেন হাকীমুল উম্মত, মুজাদ্দিদে মিল্লত আল্লামা থানবী রাহিমাহুল্লাহু তাআলা৷ আল্লামা শাইখুল হিন্দ রাহিমাহুল্লাহু তাআলা মুরাদাবাদ সফরে যান৷ সেখানের লোকেরা হযরতকে বয়ান করার জন্যে জোরালো আবদার জানালো৷ ওয়াজের বিষয়ে হযরতের অভ্যাস নেই বলে তিনি অপরাগতা জানালেন৷ কিন্তু

শাইখুল হিন্দ রহ. ইলম আমলে উঁচু মাকামের অধিকারী ছিলেন Read More »

লালবাগ থেকে জামিয়া রাহমানিয়া, হাফেজ্জী হুজুর থেকে মুফতি মনসুরুল হক দা. বা.

তখন আশির দশক চলছে। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আমল। সে সময় বাংলাদেশে ইলম ও উলামায়ে কেরামের মজবুত কেল্লা ছিল—জামিয়া কুরআনিয়া আরাবিয়া লালবাগ। এখানে উস্তাদ ছিলেন মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ রহ., শাইখুল হাদিস মাওলানা আজিজুল হক রহ., মুফতি ফজলুল হক আমিনি রহ., মুফতি মনসুরুল হক দা.বা., মাওলানা হিফজুর রহমান দা.বা., মাওলানা আবদুল গাফফার রহ., মাওলানা আলি আসগর রহ. ও

লালবাগ থেকে জামিয়া রাহমানিয়া, হাফেজ্জী হুজুর থেকে মুফতি মনসুরুল হক দা. বা. Read More »

যেভাবে সময়ের মূল্যায়ন করতেন হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ.

শায়েখ ডাঃ আব্দুল হাই রহ. বলেন, আমি স্বয়ং হাকীমুল উম্মত হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. কে দেখেছি। তিনি যখন মৃত্যু শয্যায় শায়িত তখন চিকিৎসকরা তাকে কথা-বার্তা বলতে নিষেধ করে দিয়েছেন।তখনকার কথা—একবার তিনি চক্ষু বন্ধ করে বিছানায় শুয়ে আছেন। হঠাৎ চোখ খুলে বললেন, মাওলানা শফী রহ.কে ডাক। তাকে ডাকা হল। থানভী রহ. তাকে বললেন, আপনি

যেভাবে সময়ের মূল্যায়ন করতেন হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ. Read More »